নিউজ ডেস্ক : জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ঐতিহাসিক ৭ মার্চের ভাষণ বিশ্বের গুরুত্বপূর্ণ ঐতিহাসিক দলিল হিসেবে স্বীকৃতি পাওয়ায় দেশব্যাপী সরকারিভাবে আনন্দ উৎসব উদযাপনের প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে। শনিবার (২৫ নভেম্বর) রাজধানীসহ সারা দেশে জেলা, উপজেলা পর্যায়ে, বিদেশে বাংলাদেশের মিশনগুলো আনন্দ শোভাযাত্রা, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানসহ বিভিন্ন কর্মসূচি নেওয়া হয়েছে।
ওই দিন ঐতিহাসিক সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে আয়োজিত কর্মসূচিতে প্রধান অতিথি থাকবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এর আগে ধানমন্ডির ৩২ নম্বরে বঙ্গবন্ধু প্রতিকৃতিতে পুস্পস্তবক অর্পণের মাধ্যমে কর্মসূচি শুরু হবে।
দুপুর ১২টায় বঙ্গবন্ধু স্মৃতি জাদুঘরসহ রাজধানীর বিভিন্ন স্থান থেকে আসা মুক্তিযোদ্ধা, জনপ্রতিনিধি ও রাজনৈতিক ব্যক্তিবর্গ, সরকারি-কর্মকর্তা-কর্মচারি, শিশু-কিশোর, ক্রীড়া সংগঠন ও খ্যাতিমান ক্রীড়াবিদ, সাংস্কৃতিক কর্মী ও সংগঠক, শিল্পকলা একাডেমি, সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোট, এনজিও, স্কাউটস ও রোভার, পুলিশের সুসজ্জিত ঘোড়া, পুলিশ, বিজিবি, আনসার ও ভিডিপি এবং শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের সুসজ্জিত বাদক দল, সুসজ্জিত ঘোড়ার গাড়ি এবং সর্বস্তরের জনতার অংগ্রহণে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের উদ্দেশে আনন্দ শোভাযাত্রা শুরু হবে।
শোভাযাত্রাটি রাসেল স্কয়ার, কলাবাগান, সায়েন্স ল্যাবরেটরি, এলিফ্যান্ট রোড, শাহবাগ হয়ে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে এসে সমবেত হবে। বিকেল ৩টায় সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের এ কর্মসূচিতে প্রধান অতিথি থাকবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
শনিবার (২৪ নভেম্বর) সকালে মন্ত্রিপরিষদ সভাকক্ষে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে মন্ত্রিপরিষদ সচিব মোহাম্মদ শফিউল আলম এসব কথা জানান।