নিউজ ডেস্ক: তদন্ত কর্মকর্তা মিরপুর মডেল থানার এসআই নওশের আলীকে তলব করেছেন হাইকোর্ট। আগামী ২১ নভেম্বর তাঁকে সশরীরে হাজির হয়ে এ বিষয়ে ব্যাখ্যা দিতে বলা হয়েছে। এম ইনায়েতুর রহীম ও বিচারপতি সহিদুল করিমের হাইকোর্ট বেঞ্চ স্বতঃপ্রণোদিত হয়ে গতকাল মঙ্গলবার এই আদেশ দেন। ‘গৃহবধূ শাম্মী হত্যা মামলা, মাকে বাবা অনেক কষ্ট দিয়ে মেরেছে, তদন্ত কর্মকর্তার গড়িমসির অভিযোগ’ শিরোনামে একটি জাতীয় দৈনিকে প্রকাশিত প্রতিবেদন নজরে নিয়ে এই আদেশ দেন আদালত। গত ৫ নভেম্বর প্রকাশিত প্রতিবেদনটি পরদিন সোমবার আদালতের নজরে আনেন অ্যাডভোকেট খুরশীদ আলম খান। সঙ্গে ছিলেন অ্যাডভোকেট মহিউদ্দিন। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল ফরহাদ আহমেদ। এরপর ওই দিন ও গতকাল এ বিষয়ে শুনানি শেষে আদেশ দেন আদালত।
পত্রিকায় প্রকাশিত প্রতিবেদনে বলা হয়, ‘গত ৭ জুন রাতে রাজধানীর কল্যাণপুরে ভাড়া বাসায় একটি বায়িং হাউসের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা মো. আলমগীর হোসেন টিটু তার স্ত্রী শামিমা লাইলা আরজুমান্না খান শাম্মীকে অমানবিক নির্যাতন করে হত্যা করে। পরে চিকিত্সার নামে হাসপাতালে নেওয়ার পর চিকিৎসকরা তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন। এ ঘটনায় নিহত গৃহবধূর ছোট ভাই মো. ফরহাদ হোসেন খান বাবু বাদী হয়ে ৮ জুন মিরপুর মডেল থানায় মামলা করেন।
পরে পুলিশ ঘাতক স্বামী আলমগীর ও তার তৃতীয় স্ত্রী ইসরাত জাহান মুক্তাকে গ্রেপ্তার করে। ‘