ফিচার ডেস্ক: কোনও উড়ো কথা বা গুজব নয়। সত্যিই শ্বাসকষ্ট ও চর্মরোগের সমস্যা সমাধানে সাহায্য করতে পারে কুকুর।
জানাচ্ছে গবেষণা।
গবেষণা বলছে, প্রেগন্যান্সির সময় যদি ঘরে কুকুর থাকে, তাহলে গর্ভাবস্থায় শিশুর শ্বাসপ্রশ্বাস ও চর্মরোগের আশঙ্কা কমে। ২ বছর পর্যন্ত শিশুদের চর্মরোগের ঝুঁকি কম থাকে। ১০ বছর বয়সে ঝুঁকি অতটা কম না থাকলেও সাধারণের থেকে কম থাকে। শ্বাসকষ্টের সমস্যাও অন্যান্য শিশুদের তুলনায় কম থাকে।
বিশেষজ্ঞরা জানাচ্ছেন, এই ধরণের চর্মরোগ প্রধানত শিশুদের হয়। অনেকে অ্যালার্জির সঙ্গে এর পার্থক্য করতে পারে না। জনিয়েছেন অ্যামেরিকান কলেজ অফ অ্যালার্জি, অ্যাজমা অ্যান্ড ইমিউরোলজির গগনদীপ চিমা।
গবেষকরা মা ও শিশুদের সঙ্গে কুকুরদের নিয়ে একটি গবেষণা করেছিলেন।
গবেষণায় দেখা যায়, বাল্টিমোরে দুই ধরনের কুকুরকে নিয়ে পরীক্ষা করা হয়। এদের মধ্যে প্রথম ক্ষেত্রে তাদের নিয়ে পরীক্ষা করা হয়, যাদের কুকুরে অ্যালার্জি আছে। এক্ষেত্রে সেই সব শিশুদের প্রোটিনে সমস্যা আছে।
দ্বিতীয় ক্ষেত্রে ছিল সেই সব শিশুরা যাদের সেই সব ব্যাকটেরিয়ায় অ্যালার্জি আছে, যেগুলো কুকুর বহন করতে সক্ষম। ফলাফলে দেখা যায় অ্যাজমা বা শ্বাসকষ্টের জন্য দায়ী ব্যাকটেরিয়াগুলি বহন করতে পারে কুকুর। ফলে সুরক্ষিত থাকে শিশুরা।